দিনাজপুরের ফুলবাড়ী সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের মধ্যে অনুষ্ঠিত পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ভারতে আটক থাকা বাংলাদেশি নারী নাগরিক অর্চনা সুরিনকে (২৭) দেশে ফেরত পাঠিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ঘন্টাব্যাপী এ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে অর্চনা সুরিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর কাছে হস্তান্তর করা হয়।
ফেরত আসা অর্চনা সুরিন দিনাজপুর জেলার সদর উপজেলার রাজবাড়ী এলাকার জোসেফ সুরিনের মেয়ে।
বিজিবি ফুলবাড়ী ২৯ ব্যাটালিয়ন থেকে প্রাপ্ত প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতে আটক বাংলাদেশি নাগরিক অর্চনা সুরিনকে ফেরত দেওয়ার লক্ষ্যে বিএসএফের ৫৭ ব্যাটালিয়নের মাধবপুর কোম্পানি কমান্ডারের আহ্বানে এ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকটি ফুলবাড়ী ২৯ ব্যাটালিয়নের অধীন রসুলপুর বিওপি দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত পিলার ২৯৯/১ এস-এর নিকটবর্তী ভারতের অভ্যন্তরে বসুলপুর শেখপাড়া (জিআর-৮২৫০৯৭, এমএস-৭৮ সি/১৪) এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে আমড়া কোম্পানি কমান্ডার অংশগ্রহণ করেন।
পতাকা বৈঠকে অর্চনা সুরিনের জাতীয় পরিচয়পত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে তাকে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে নিশ্চিত হওয়ার পর বিএসএফ তাকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে। পরবর্তীতে বিজিবি তাকে ফুলবাড়ী থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
জিজ্ঞাসাবাদে আটক অর্চনা সুরিন জানান, তিনি দীর্ঘদিন ঢাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। ওই সময় ফেসবুকের মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিক দিপংকরের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিয়ের আশ্বাসে চলতি বছরের ১২ ডিসেম্বর ভারতীয় নাগরিক রানার সহযোগিতায় তিনি শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন এবং দিপংকরের বাড়িতে যান। পরে দিপংকরের পরিবার বিয়েতে অসম্মতি জানিয়ে পতিরাম থানা পুলিশকে খবর দিলে ১৪ ডিসেম্বর পুলিশ তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। পরে বিএসএফের হেফাজতে নেওয়া হয়।
এ বিষয়ে বিজিবি ফুলবাড়ী ২৯ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল এ এম জাবের বিন জব্বার জানান, অর্চনা সুরিনকে গ্রহণের পর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাকে ফুলবাড়ী থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ঘন্টাব্যাপী এ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে অর্চনা সুরিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর কাছে হস্তান্তর করা হয়।
ফেরত আসা অর্চনা সুরিন দিনাজপুর জেলার সদর উপজেলার রাজবাড়ী এলাকার জোসেফ সুরিনের মেয়ে।
বিজিবি ফুলবাড়ী ২৯ ব্যাটালিয়ন থেকে প্রাপ্ত প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতে আটক বাংলাদেশি নাগরিক অর্চনা সুরিনকে ফেরত দেওয়ার লক্ষ্যে বিএসএফের ৫৭ ব্যাটালিয়নের মাধবপুর কোম্পানি কমান্ডারের আহ্বানে এ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকটি ফুলবাড়ী ২৯ ব্যাটালিয়নের অধীন রসুলপুর বিওপি দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত পিলার ২৯৯/১ এস-এর নিকটবর্তী ভারতের অভ্যন্তরে বসুলপুর শেখপাড়া (জিআর-৮২৫০৯৭, এমএস-৭৮ সি/১৪) এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে আমড়া কোম্পানি কমান্ডার অংশগ্রহণ করেন।
পতাকা বৈঠকে অর্চনা সুরিনের জাতীয় পরিচয়পত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে তাকে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে নিশ্চিত হওয়ার পর বিএসএফ তাকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে। পরবর্তীতে বিজিবি তাকে ফুলবাড়ী থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
জিজ্ঞাসাবাদে আটক অর্চনা সুরিন জানান, তিনি দীর্ঘদিন ঢাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। ওই সময় ফেসবুকের মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিক দিপংকরের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিয়ের আশ্বাসে চলতি বছরের ১২ ডিসেম্বর ভারতীয় নাগরিক রানার সহযোগিতায় তিনি শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন এবং দিপংকরের বাড়িতে যান। পরে দিপংকরের পরিবার বিয়েতে অসম্মতি জানিয়ে পতিরাম থানা পুলিশকে খবর দিলে ১৪ ডিসেম্বর পুলিশ তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। পরে বিএসএফের হেফাজতে নেওয়া হয়।
এ বিষয়ে বিজিবি ফুলবাড়ী ২৯ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল এ এম জাবের বিন জব্বার জানান, অর্চনা সুরিনকে গ্রহণের পর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাকে ফুলবাড়ী থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
কংকনা রায়, ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: